এই শীত এ কোনো ছোট অনুষ্ঠান বাড়ি হোক বা বড় অনুষ্ঠান বা যেকোনো ধরনের উৎসব হোক নিজেকে সুন্দর এবং শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার প্রতিযোগিতা ছেলে-মেয়ে উভ’য়ের মধ্যেই দেখা যায়।
কিন্তু একথা অ-স্বীকার করার কোন উপায় নেই যে ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা নিজেদের স্বাস্থ্য সম্প’র্কে যথেষ্ট সচেতন এবং সে ম তো তাদের প্রস্তুতি ও চলে । তাই পার্লার দেখা যায় মেয়েদের ভি-ড় ।
কিন্তু বর্তমান যুগে পার্লারে প্রতিটি জিনিসের দাম এত পরিমাণে বেড়ে গেছে যে পার্লারে গিয়ে ত্বক চর্চা করা খুব একটা সহজ কথা নয় ।
তাহলে উপায় কি ? ত্বক চর্চা করা কি ব-ন্ধ করে দেওয়া যাবে? একদমই না উপায় রয়েছে এবং সেই উপায়টি আমাদের বাড়িতেই রয়েছে।
বাজারে নামি দামি ক্রিম এর পাশাপাশি আরও অনেক ধরনের পদ্ধতিতে ত্বক চর্চা করা যায় পার্লারে এ কথা সত্য।
কিন্তু তার জন্য লাগে মো’টা অংকের টাকা । সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের পক্ষে কখনো কখনো সেটা সম্ভব হয়ে ওঠে না ।
তাই আজ আপনাদের সামনে বলতে এসেছি যে ত্বকের মধ্যে যে যে রু-ক্ষ শু-ষ্ক ভাব এসেছে সেই রুক্ষ-শুস্ক ভাবকে নিমিষেই দূ-র করবে তার পাশাপাশি ত্বককে
করে তুলবে টা-ন-টা-ন এবং ম-সৃণ এই মুহূর্তে অর্থাৎ শীতকালে সত্যি খুব দরকার এবং মূ’ল্য কিভাবে তৈরি করবেন তা আজকের এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে তুলে ধরার চেষ্টা করব।
এই মিশ্রণটি তৈরি করতে একটি বাটিতে আপনাকে কিছু পরিমাণ চাল নিতে হবে ।এবং সে চাল কে ভালো মতন ধুয়ে নিতে হবে ।
ভালোমতো ধুয়ে নেওয়ার পর সে চালের মধ্যে যোগ করতে হবে তিন থেকে চারটি শসা এক টুকরো । শসা আমাদের শ’রীরের অর্থাৎ ত্ব-কের গ-ভীরে গিয়ে ত্বককে ঝলমলে এবং সতেজ করে তুলতে সাহায্য করে ।
এরপর শসা নেওয়ার পর তার মধ্যে যোগ করব এক কাপ জল । সেটি বেশ কিছুক্ষণ রেখে দেওয়ার পর যে জল পাওয়া যাবে সেটি অন্য একটি পাত্রে ঢেলে রাখবো ।
এবং সেই জলের মধ্যে যোগ করব এক চামচ অ্যালোভেরা জে’ল এবং কিছুটা পরিমাণ গ্লিসারিন । আমরা জানি যে শীতপ্রধান যে সমস্ত ক্রিম বাজারে পাওয়া যায় তাতে সবেতেই গ্লিসারিন থাকে ।
উপকরণ গু-লি সব ঠিকঠাক মতন দেওয়া হয়ে গেলে ভালো মতন মিশিয়ে নেব এবং ভাল করে মিশিয়ে নেওয়া পর সেটি কি আমরা একটা স্প্রে বোতলে রেখে দেবো ।
যাতে পরবর্তীকালে পরিমাণ মতন ব্যবহার করতে পারি । আপনি রাতে শুতে যাবার আগে এটি ব্যবহার করতে পারেন । সপ্তাহে তিন থেকে চারদিন ব্যবহার করে দেখবেন ফল মিলবে হাতেনাতে।