নখ সবসময় পরিষ্কার রাখা উচিত। নখ বড় ও চিকন হয়ে গেলে ভে’ঙে যাওয়ার আ’শঙ্কা থাকে। তাই এ অবস্থায় আসার আগেই নখ কে’টে ফেলা উচিত। কিন্তু নখ কা’টার সঠিক নিয়ম আমরা অনেকেই জানি না। ফলে ঘটতে পারে বিপত্তি। তাই নখ কা’টার সঠিক নিয়ম জানা থাকা উচিত।
> নখ কাটলে বা ট্রিম করলে নখ থেকে আর্দ্রতা হা’রিয়ে যায়। এতে নখ শুষ্ক ও ভঙ্গুর হয়ে যায়। তাই নখ কা’টার পর হাতে একটু ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে হাল্কা মাসাজ করে নিতে হবে।
> যদি সঠিকভাবে নখ কা’টা না হয়, তাহলে হ্যাঙ্গনেলস, ওনিকোলাইসিস, ইনগ্রোন নেলস (যা বেশির ভাগ পায়ের নখে হয়) ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে। দাঁত দিয়ে নখ কাটলেও নখের ক্ষ’তি হয়।
> নখ আমাদের শ’রীরের একধরনের ফাইবারযুক্ত টিস্যু। তাই নখ সহজে ফে’টে যায়। এই ফাটল নখকে দু’র্বল করে দেয়, নখকে আরও ভঙ্গুর করে তোলে।
> যদি নখ বাদামের মতো খোঁচা করে কা’টা হয়, তাহলে নখ দু’র্বল হয়ে যেতে পারে। তাই গোলাকারভাবে নখ কাটতে হবে।
> নখ ফাইলিং করা একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ। ফাইলিং করার সময় একটা কথা মাথায় রাখতে হবে। ফাইলিং সবসময় একদিক থেকে করা উচিত।
> নখ যদি খুব বড় রাখতে না ইচ্ছে করে, তাহলে মো’টামুটি দৈর্ঘ্য রেখে নখ কাটতে হবে। খুব ছোট করে নখ কাটলে নখের নিচের চামড়া বেরিয়ে আসবে। এতে র’ক্তপাত হওয়ার আ’শঙ্কা থাকবে।
> নিজস্ব ব্যক্তিগত নেলকা’টার না থাকলে নেল কাটিংয়ের সব জিনিস জী’বাণুমুক্ত করে নিতে হবে। অ্যালকোহলযুক্ত কোনো স্যানিটাইজার দিয়ে এগুলো ধুয়ে নিতে হবে। শুকিয়ে গেলে তবে ব্যবহার করতে হবে।
> যদি দেখা যায় নখ খুব শ’ক্ত হয়েছে, তাহলে না কা’টাই ভালো। কয়েক মিনিট গরম পানিতে হাত চুবিয়ে নিয়ে তারপর কা’টা উচিত।