প্রেমের সম্প’র্কের স্থায়িত্ব বাড়তে থাকে দিন দিন দুইজন দুইজনকে জানার মাধ্যমে। এজন্য সারাদিন চ্যাটিং,ফোনে গল্প, একস’ঙ্গে থাকা, একে অপরের স’ঙ্গে ঝগড়া সবকিছুই চলতে থাকে। তবে শেষমেশ অনেক গাঢ় সম্প’র্কও ভে’ঙে যায় বিভিন্ন কারণে।
ভালোবাসার শুরু থেকেই চূড়ান্ত পরিণয়ের সিন্ধান্ত নেন অনেকে। বিয়ের পর তা কতদিন স্থায়ী হবে তা তো কেউ আগে থেকে জানেন না। তবে আপনার প্রেমের সম্প’র্ক কতদিন স্থায়ী হবে বা কতদূর গড়াবে তা আগে থেকেই বুঝতে পারবেন।
কয়েকটি বি’ষয়ে খেয়াল রাখু’ন। এই লক্ষণগুলো চোখে পড়লে বুঝবেন সম্প’র্ক টিকে থাকবে না ভে’ঙে যাবে। চলুন লক্ষণগুলো জেনে নেয়া যাক-
> সময় কা’টানোর মুহূর্তে নিজের উপস্থিতি, সাজগোজ নিয়ে অত্যধিক চিন্তিত হলে তা শা’রীরিক আকর্ষণ থেকে হতে পারে।
শুধু স’ঙ্গীর স’ঙ্গে ডেটের সময়েই নয়, এমন যদি সব সময়েই হয়, তার মানে অন্যের চোখে নিজেকে আ’কর্ষণীয় করে তোলার ইনসিকিওরিটি কাজ করে চলেছে ভে’তরে।
> অনেক সময় ব্যস্ততার কারণে একস’ঙ্গে কোথাও খেতে যাওয়া হয় না। এদিকে ব্যস্ততা না থাকলেও সারাদিন একে অপরের স’ঙ্গে সময় কা’টাচ্ছেন ঘরেই। কখনো ঘর থেকে বেরিয়ে হাঁটতে বা কোথাও খেতে যেতে ইচ্ছে করে না।
এমন হলেও বুঝতে হবে সম্প’র্ক শা’রীরিক চা’হিদার উপরে দাঁড়িয়ে রয়েছে।
আরো পড়ুন: ছেলে দেখলেই যে পাঁচ বি’ষয় প্রথমেই খেয়াল করে মে’য়েরা
> দু’জনের পরিচিতি হয়তো অনেক বছরের বা অনেক দিনের। মিউচুয়াল ফ্রেন্ডও রয়েছে প্রচুর। সম্প’র্কের ব’য়সও কম নয়।
কিন্তু তাও কোথাও একটা খটকা রয়ে গিয়েছে। দু’জন দু’জনের ব্যাপারে সে ভাবে কিছু জানা নেই। জানার ইচ্ছেও কম।
এমন হলেও কিন্তু নিজেদের বেশি সময় দেয়া উচিত। না হলে সম্প’র্কে সমস্যা হতে পারে। সম্প’র্ক দীর্ঘস্থায়ী না ও হতে পারে।
> অনেকেই আছেন সম্প’র্কের ব’য়স একটু বেশি হলেই কথা ফুরিয়ে যায়। ফোনে কথা বলছেন কিংবা দেখা হলে।
কথা বলার কিছু খুজেই পাচ্ছেন না। অপর পক্ষের এমন আচরনে ধরে নিতে পারেন সম্প’র্ক বেশি দিন না ও টিকতে পারে।
এ ক্ষেত্রেও ধরে নেয়া যেতেই পারে সম্প’র্কের ভবি’ষ্যত নিয়ে চিন্তা না থাকা বা আলোচনা না করাটা আসলে সম্প’র্ক নিয়ে সিরিয়াস না থাকার লক্ষণ।
> সম্প’র্কে স্থিরতা না থাকাও বড় একটা সমস্যা। আজ ভালো লাগছে সব কিছু, কাল আবার ভালো লাগছে না।
বা সম্প’র্কের ভবি’ষ্যৎ নেই। কাল কে কোথায় থাকবে জানা নেই! কিন্তু সম্প’র্ক থেকে বেরিয়েও আসা যাচ্ছে না।
এমন হলে এই সম্প’র্ক দাঁড়িয়ে থাকতে পারে শুধুমাত্র শা’রীরিক চা’হিদার জন্য।