শীতের এই সময়টাতে ত্বকের নানা স’মস্যা দেখা দেয়। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কমে যাওয়ায় ত্বকে শুষ্ক হয়ে যায়।
আর সে কারণেই পায়ের পাতার চামড়া খসখসে ওঠে যেতে থাকে।এমনকি ফে’টে র’ক্তও বের হয় অনেকের।
ক্ষ’তস্থানে ধুলাবালি ময়লা ঢুকে ইনফেকশনের সম্ভাবনা থাকে। ফলে পা ব্য’থা হয়। হাঁটতে অসুবিধে হয়। এছাড়াও জুতা যদি ভালো না হয় তাহলেও পা ফাটতে পারে।
এতে করে পায়ের চামড়া ক্ষ’তিগ্রস্ত হয় অনেকবেশি।
হাতে পায়ে আম’রা নিয়ম করে তেল, ময়েশ্চারাইজার লা’গালেও পায়ের পাতার যত্ন নিতে ভু’লে যাই। তবে রো’গ ব্যধি এড়াতে অবশ্যই পায়ের পাতার যত্ন নিতে হবে। পা ফাটা দূ’র ক’রতে স্ক্রাব ক’রতে পারেন। জে’নে নিন পা ফাটা দূ’র করার কিছু সহজ উপায়-
> প্রথমে গরম পানিতে পা ভেজান। এবার একটু সাবান লা’গিয়ে ঝামা পাথরে পা ভালো করে ঘষে নিন। এতে ম’রা কোষ, ময়লা সব উঠে আসবে। সেই স’ঙ্গে গোড়ালিও থাকবে প’রিষ্কার।
> আপনার আগে থেকে এই স’মস্যা থাকলে শ’ক্ত জুতা পরবেন না। নরম নরম শোলের জুতা পরুন। অবশ্যই ঢাকা জুতা পরবেন।
হাওয়াই চ’টি পরবেন না। সেই স’ঙ্গে পায়ে মোজা রাখু’ন। মোজা পরার আগে পায়ে ক্রিম লা’গাতে ভু’লবেন না।
> নিয়মিত পেডিকিউর করুন। একটি বালতিতে গরম পানির স’ঙ্গে লেবুর রস আর এক চিমটি খাবার সোডা মিশিয়ে নিন।
এবার এতে আপনার পা ডুবিয়ে রাখু’ন ১৫ মিনিট। খেয়াল রাখু’ন পানি যেন খুব বেশি গরম না হয়। এরপর ঝামা পাথর বা ব্রাশ দিয়ে পা প’রিষ্কার করে ফেলুন। ভালোভাবে পা মুছে ময়েশ্চারাইজার লা’গিয়ে নিন।
> কলা-মধুর মি’শ্রণ দিয়ে স্ক্রাব ক’রতে পারেন। গরম পানিতে পা ডুবিয়ে সাবান দিয়ে ঘষে প’রিষ্কার করে নিন। এবার পাকা কলা আর মধু দিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন।
এবার ওই পেস্ট পায়ে লা’গিয়ে রাখু’ন ১৫ মিনিট। শুকিয়ে এলে গরম পানি দিয়েই ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুদিন করলেই খুব ভালো ফল পাবেন।