রেমিট্যান্সে আবারও রেকর্ড গড়লেন প্রবাসীরা। এই অবদানের জন্য প্র’ণোদনাসহ প্রবাসীদের বা’ধ্যতামূ’লক সঞ্চয় চালুর উদ্যোগ নিয়েছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান ম’ন্ত্রণালয়। মন্ত্রী ইমরান আহম’দ জানান,
এতে করে প্রবাসীদের ভবি’ষ্যৎ অর্থনৈতিক অ”নিশ্চয়তা দূর হবে। ছুটিতে আ’টকে পড়া এবং ফেরত আসা মিলিয়ে বৈদেশিক কর্মসংস্থান খাতে প্রায় ১০ লাখ কর্মীর ঘা’টতি নিয়ে শুরু হল নতুন বছর। এর মধ্যেও ভালো
খবর হলো, অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে প্রায় ১৩ বিলিয়ন মা’র্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।
যা গেলো বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩৭ ভাগ বেশি। নানা সং’কটের মাঝেও বড় সু’খবর হলো এই প্রবাসী আয়।
এমন পরিস্থিতিতে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান ম’ন্ত্রণালয় নিচ্ছে নানা উদ্যোগ। প্রবাসী কর্মীদের পাঠানো অর্থের ৭০ ভাগই খরচ হয় দৈনন্দিন চা’হিদা মেটাতে।
শেষ পর্যন্ত সঞ্চয় থাকে না অধিকাংশের। তাই এবার প্রবাসীদের জন্য বিশেষ সঞ্চয়ের উদ্যোগ নিয়েছে ম’ন্ত্রণালয়। বিদেশগামী কর্মীদের ক’রোনা পরীক্ষা ফি শুরুতে সাড়ে তিন হাজার টাকা করা হয়।
এরপর প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রীর দুই দফায় চিঠি চালাচালিতে কমানো হয় ফি। আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উপলক্ষে ৬ জানুয়ারি জাতীয় অনুষ্ঠানে প্রবাসী কর্মীদের জন্য নতুন সু’খবর আসতে পারে বলেও আশা করছেন মন্ত্রী ইমরান আহম’দ।