জ’ন্মের আগে থেকেই গ’র্ভবতী ছিলেন এই ম’হিলা, 27 বছরের শি’শুর জ’ন্ম দিয়ে ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়
বিজ্ঞান যে গতিতে অগ্রসর হচ্ছে তা অনুমান করা যায় যে আমেরিকাতে যখন একটি শি’শু জ’ন্মগ্রহণ করেছিল, তখন তিনি প্রযুক্তিগতভাবে 27 বছর বয়সী ছিলেন এবং তিনি তার মায়ের চেয়ে মাত্র দেড় বছর ছোট ছিলেন।
আসলে, মলির ভ্রূণটি অক্টোবর 1992 সালে হিমায়িত হয়েছিল এবং 2020 সালের ফেব্রুয়ারিতে গিবসন পরিবার ভ্রূণটি টিনা গিবসন নামে এক ম’হিলার মধ্যে প্রতিস্থাপন করেছিল, তার পরে এই বছরের অক্টোবরে মলির জ’ন্ম হয়েছিল। (ছবি সৌজন্যে – বেঞ্জা’মিন গিবসন)
টিনা গিবসন 1999 সালে জ’ন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তার এবং বেনজমিনের বিয়ে হয়েছে 10 বছর। টিনার স্বা’মী সিস্টিক ফাইব্রোসিসের রো’গী। এই রো’গটি বাচ্চা জ’ন্ম দিতে বা’ধা দেয়।
2017 সালে, টিনার বাবা-মা একটি স্থানীয় নিউজ স্টেশনে জাতীয় ভ্রূণ দান কেন্দ্র নামে একটি সংস্থা সম্প’র্কে পড়েছিলেন যা ম’হিলাদের ভ্রূণ গ্রহণে সহায়তা করে। প্রথমে টিনা এই ধারণাটি নিয়ে তেমন চিন্তাভাবনা করেনি, তবে এর পরে তিনি তার স্বা’মীর সাথে এই
প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার সি’দ্ধান্ত নিয়েছেন। (ছবি সৌজন্যে – বেঞ্জা’মিন গিবসন) টিনা পেশায় শিক্ষিকা। 2017 সালে বেঞ্জা’মিন নামে একজন প্রথম মেয়ের ভ্রূণ গ্রহণ করেছিলেন এবং 2017 সালের নভেম্বর মাসে এমা নামে তাঁর একটি কন্যা জ’ন্ম হয়েছিল যা গত 24 বছর ধরে এমার ভ্রূণ হিমশীতল ছিল।
তবে,2017 সালে মলি এমার রেকর্ডটি ভে’ঙে দেয় কারণ তার ভ্রূণটি গত 27 বছর ধরে হিমশীতল ছিল। প্রেস্টন মেডিকেল লাইব্রেরি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের মতে এটি নিজের মধ্যে একটি রেকর্ড।
এই প্রতিষ্ঠানে আইভিএফ চিকিত্সা করা লোকেরা তাদের ভ্রূণ দান করতে পারে এবং তারপরে তাদের দীর্ঘকাল ধরে হিমায়িত রাখা হয়। এর পরে, যে সমস্ত দম্পতি বন্ধ্যাত্বের সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন তারা তাদের গ্রহণ করতে পারেন।
টিনা এবং বেঞ্জা’মিন উভ’য়ের স’ন্তান এই প্রক্রিয়া দ্বারা জ’ন্মগ্রহণ করে। এনইডিসির ত’থ্য মতে, বর্তমানে কেবল আমেরিকাতেই 10 মিলিয়নেরও বেশি ভ্রূণ হিমশীতল।জাতীয় ভ্রূণ দান কেন্দ্রের ল্যাব ডিরেক্টর ক্যারল সোমারফেল্ট নিউইয়র্ক পোস্টের সাথে ভ্রূণকে গন্ধযুক্ত সংবেদনশীল প্রক্রিয়া সম্প’র্কে কথা বলেছেন,
যতক্ষণ না ভ্রূণগু’লি তরল নাইট্রোজেন স্টোরেজ ট্যাঙ্কে -396 ডিগ্রি পর্যন্ত সঠিকভাবে বজায় থাকে তারা যে কোনও সময়ের জন্য নিরাপদ থাকে। তিনি আরও বলেছিলেন যে বেশ কয়েক বছর আগে জমে থাকা একটি ভ্রূণকে খুব প্রেমময় শি’শু হিসাবে গ্রহণ করা হয়েছিল তা অবাক হয়ে দেখার সৌভাগ্য পেলাম।