(১) গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণায়ের পরিচ্ছন্নকর্মী মোহাম্ম’দ ইউসুফ। স্থায়ী নন, কাজ করেন দৈনিক হাজিরার ভিত্তিতে।
কিন্তু কর্মস্থলে পরিচিতি কোটিপতি হিসাবেই। কর্মচারি সমিতিরও গুরুত্বপূর্ণ পদে আছেন।
তার নামে বিভিন্ন ব্যাংকে জ্ঞাত আয়ের বহির্ভূত বিপুল টাকার লেনদেনসহ কোটি টাকার সম্পদের সন্ধান মিলেছে। ১৪ বছর আগে স’চিবালয়ে দৈনিক হাজিরায় পরিচ্ছন কর্মী পদে নিয়োগ পান ইউসুফ।
(২) তার বি’রুদ্ধে অ’ভিযোগ- অস্থায়ী নিয়োগের পর তিনি কখনোই শ্র’মিকের কাজ করেননি। তদবিরের পেছনেই সময় ব্যয় করতেন।
অনুসন্ধানে জানা গেছে- ঢাকার মাতুয়াইল আছে ইউসুফের একটি বাড়ি। ২০১৩ সালে মোহাম্ম’দপুর রাজিয়া সুলতানা রোডে ৬ তলা একটি বাড়ি মার্কেন্টাইল ব্যাংকে নিলামের সর্বোচ্চ ১ কোটি ২০ লাখ টাকার দরদাতা ছিলেন ইউসুফ।
(৩) বারী কেনার বি’ষয়ে ইউসুফের বক্তব্য, ” সেটা ২০১৩ সালের বি’ষয়, সেখানেই শেষ। ওই সময় আমি ঠিকাদারি করতাম।”
এদিকে, ইউসুফের তিনটি ব্যাংক একাউন্টে পাওয়া গেছে ২ কোটি ১৮ লাখ টাকা লেনদেনের ত’থ্য। নিয়মিত কর্মচারী না হলেও স’চিবালয় চতুর্থ শ্রেনী কর্মচারী সমিতির সহ সভাপতি হয়েছেন ইউসুফ।
(৪) এ বি’ষয়ে স’চিবালয় বহুমুখী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমীন বলেন, “আমাদের গঠনতন্ত্রে অস্থায়ীভাবে লোক নেয়ার সুযোগ নেই।
আমরা এভাবে লোক নেই না। এ বি’ষয়ে সংগঠনে স’চিব/মহাস’চিবকে জিজ্ঞাসা করতে পারে।“ জানা গেছে, ক্ষ’মতাসীন দলের কয়েকজন নেতার আশির্বাদ পেয়ে আসছেন ইউসুফ। তাই তার বি’রুদ্ধে কেউ ব্যবস্থাও নেয় না।