তার পেশা ও নে’শা হচ্ছে ফেসবুকে বিভিন্ন ট্রাভেল গ্রুপে যোগদান করা। এরপর সচ্ছল, অসু’খী ও একটু ব’য়স্ক না’রীকে টার্গেট করে পরিচিত হওয়া।
তারপর চলে সেই না’রীদের স’ঙ্গে প্র’তারণা ও অ’ন্তরঙ্গ হওয়া।এই লো’কের নাম মো. কামরুল হাসান ওরফে শামী। গত মঙ্গলবার তাকে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ এলাকা থেকে গ্রে’ফতার করা হয়।
র্যা’ব বলছে, অল্প ব’য়স্ক না’রীদের দু’র্বলতার সুযোগ নিয়ে অ’ন্তরঙ্গ মু’হূর্তের ভিডিও ধারণ করে টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার হা’তিয়ে আসছিলো সে। গ্রে’ফতারের পর তার ফোনে এ ধরনের ১৪ ম’হিলার আ’পত্তিকর ভিডিও উ’দ্ধার করা হয়েছে।
র্যা’ব ধারণা করছে, ওই ১৪ না’রী ধ”ণের শি’কার হতে পারেন। বুধবার র্যা’ব সদরদপ্তর থেকে পাঠানো এক সং’বাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ ত’থ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গ্রে’ফতারকৃত শামীম জানিয়েছে, না’রীদের বিভিন্নভাবে প্র’লুব্ধ করে দু’র্বলতার সুযোগ নিয়ে অ’ন্তরঙ্গ স’ম্পর্ক তৈরি করে বাংলাদেশের বিভিন্ন টুরিস্ট লোকেশনে ঘুরতে যাওয়া।
সেখানে বিভিন্ন মি’থ্যা প্র’লোভন দিয়ে অ’ন্তরঙ্গ মূ’হুর্তের বিভিন্ন আ’পত্তিকর ছবি, ভিডিও ধারণ করা, ঘুরাঘুরি শেষে যে যার কর্মস্থলে বা বাসায় যাওয়ার পর শুরু হয় ভ’য়-ভী’তি প্রদর্শন।
ধারণকৃত বিভিন্ন ভিডিও, ছবি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়াসহ নিকট আ’ত্মীয়দের কাছে ফাঁ’স করে দেয়ার কথা বলে ভ’য়ভী’তি দেখিয়ে টাকা-পয়সা থেকে শুরু করে স্বর্ণালঙ্কার হা’তিয়ে নেয়।
এরপর ভু’ক্তভো’গীর ফেসবুক একাউন্ট এবং ডিভাইস নি’য়ন্ত্রণে নিয়ে ভু’ক্তভো’গীর পরি’চিতদের কাছ থেকে টাকা পয়সা চাওয়া থেকে শুরু করে তাকে সর্বদা চা’পে রাখাসহ বিভিন্ন হু’মকি দেয়।
প্রাথমিক জি’জ্ঞাসাবাদে গ্রে’ফতারকৃত ব্য’ক্তি তার কৃ’তকর্মের বি’ষয় স্বী’কার করে। তার বি’রুদ্ধে প’র্নোগ্রা’ফি ও ডিজিটাল নি’রাপত্তা আইনে মা’মলার দা’য়ের করা হয়েছে।