বগুড়ার ধুনটে দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী তাবাসসুমকে চারজন মিলে পালাক্রমে ধ**র্ষণের পর নৃ’শংসভাবে হ’ত্যা করেছে বলে পু’লিশের কাছে স্বী’কারোক্তি দিয়েছেন অ’ভিযুক্তরা।
শুক্রবার (২৫ ডিসেম্বর) এ ঘ’টনায় আ’টককৃত চারজন পু’লিশের কাছে জবানব’ন্দি দেন।
নি’হত শি’শুর বাবার স’ঙ্গে আ’সামি বাপ্পির পারিবারিক দ্ব’ন্দ্বের কারণে এ হ’ত্যাকাণ্ড ঘটে বলে পু’লিশ সুপার শনিবার (২৬ ডিসেম্বর) এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে জানিয়েছেন।
পু’লিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঁইয়া জানান, ১৪ ডিসেম্বর ধুনট উপজে’লার নশরতপুর গ্রামে ইসলামী জলসা থেকে তাবাসসুম নি’খোঁজ হয়। রাতেই জলসার পাশে একটি টেকনিক্যাল কলেজে তার ক্ষ’ত-বিক্ষ’ত ম’রদে’হ পাওয়া যায়।
১৫ ডিসেম্বর ধুনট থানায় এ ঘ’টনায় মা’মলা হলে একই গ্রামের শামীম রেজাকে আ’টক করলে তিনি ঘ’টনার বিবরণ দিয়ে অন্য আ’সামি একই গ্রামের প্রধান আ’সামি বাপ্পি আহম্মেদ, কামাল পাশা, লাবলু শেখের নাম বলেন। ধ**র্ষণের পর হ’ত্যার লোমহর্ষক বিবরণও দেন তিনি।
পু’লিশ সুপার আরও জানান, প্রধান আ’সামি বাপ্পির পরিবারের স’ঙ্গে তাবাসসুমের বাবা বেলাল হোসেনের দ্ব’ন্দ্ব ছিল। এ দ্ব’ন্দ্বের জেরেই হ’ত্যাকাণ্ড।
শনিবার আ’সামিদের আ’দালতে হাজির করে আট দিনের রি’মান্ড চাওয়া হবে।
ঘ’টনার সময় নি’হতের বাবা-মা ঢাকায় পোশাক কারখানায় চাকরিরত ছিলেন। তাবাসসুম তার দাদা-দাদীর সাথে থাকত।