ক’রোনা ভাই’রাসের ভুয়া রিপোর্ট দেওয়ার অভিযোগের মা’মলায় জেকেজি হেলথকেয়ারের ডা. সাবরিনা শারমিন হোসেনকে জা’মিন দেননি হাইকোর্ট।
সোমবার (২৮ ডিসেম্বর) জা’মিন চেয়ে আবেদন করেছিলেন সাবরিনা। মঙ্গলবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে বিচারপতি শেখ মো. জাকির হোসেন ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ার কাজলের হাইকোর্ট বেঞ্চ তাকে জা’মিন দেবেন না বলে জানান।
পরে তার আইনজীবীরা জা’মিন আবেদনটি ফেরত নেন। এর আগে দুই দফা হাইকোর্টে জা’মিন চেয়েছিলেন সাবরিনা। দুই দফাতেই খারিজ হয়ে যায়।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জানান, সাবরিনার মা’মলায় ১১ জন সাক্ষী সাক্ষ্য প্রদান করেছে। এ অবস্থায় আ’সামিকে জা’মিন দেওয়া যায় না বলেও মন্তব্য করেন হাইকোর্ট বেঞ্চ।
বিচারিক আ’দালতে মামলটি সাক্ষ্য গ্রহণ পর্যায়ে রয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষের মোট ৪৩ সাক্ষীর মধ্যে ১৩ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। পরবর্তী সাক্ষ্যের জন্য আগামী ৬ জানুয়ারি দিন ধার্য রয়েছে।
সাবরিনা-আরিফুল ছাড়াও এই মা’মলার অন্য আ’সামিরা হলেন, আবু সাঈদ চৌধুরী, হুমায়ূন কবির হিমু, তানজিলা পাটোয়ারী, বিপ্লব দাস, শফিকুল ইসলাম রোমিও ও জেবুন্নেসা।
গত ২০ আগস্ট একই আ’দালত আ’সামিদের বি’রুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর নির্দেশ দেন।
গত ৫ আগস্ট তাদের বি’রুদ্ধে আ’দালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মা’মলার ত’দন্ত কর্মকর্তা গো’য়েন্দা (ডি’বি) পু’লিশের পরিদর্শক লিয়াকত আলী।
এই মা’মলার অভিযোগপত্রে সাবরিনা ও আরিফুলকে জালিয়াতি ও প্র’তারণার মূ’লহোতা ও বাকি ছয় জনকে অ’পরাধে সহায়তাকারী হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
ক’রোনার ভুয়া রিপোর্ট প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে অভিযোগপত্রে নাম রয়েছে জেকেজি’র।