অর্জুন গাছের অনেক গুন রয়েছে। বৃহদাকৃতির বহুবর্ষজীবী এই উদ্ভিদটি প্রায় ১৮-২৫ মিটার উচ্চতা বিশিষ্ট হয়ে থাকে।
ছাল খুব মো’টা এবং ধূসর বর্ণের। গাছ থেকে সহজেই ছাল উঠানো যায়। শীতের শেষেই সাধারণত গাছ নিষ্পত্র হয়ে যায় এবং বসন্তে নতুন পাতায় গাছ ভরে যায়।
নিম্নে অর্জুন গাছের গুণাগুন তুলে ধরা হলো;
হৃদরো’গ উপশমে অর্জুন ছাল ব্যবহৃত হয়। র’ক্তে নিম্ন চা’প থাকরে অর্জুনের ছালের রস সেবনে উপকার হয়। র’ক্তক্ষরণে ৫-৬ গ্রাম ছাল রাতে পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে ছেকে পানি খেলে আরো’গ্য হয়।
শ্বেত বা র’ক্ত প্রদরে ছাল ভিজানো পানি আধ চামচ কাঁচা হলুদের রস মিশিয়ে খেলে রো’গের উপশন হয়।
এই ছাল মুখ, জিহ্বা ও মাড়ির প্রদাহের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়, এটি মাড়ির র’ক্তপাত বন্ধ করে।
এটি সংকোচন ও জ্বর রোধক হিসেবেও কাজ করে। এছাড়া চর্ম ও যৌ*aন রো’গে অর্জুন ব্যবহুত হয়। অর্জুন খাদ্য হজম ক্ষ’মতা বাড়ায়। খাদ্যতন্ত্রের ক্রিয়া স্বাভাবিক স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।