রাজধানীর মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ‘ও’ লেভেলের শিক্ষার্থী আনুশকা নুর আমিনকে ধর্ষণ ও হ’ত্যার ঘ’টনায় আ’টক তিন তরুণের সম্পৃক্ততা পায়নি পু’লিশ।
শুক্রবার (৮ জানুয়ারি) রাতে জি’জ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে অভিভাবকদের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
তবে ধর্ষণ ও হ’ত্যার ঘ’টনায় দা’য়ের করা মা’মলার একমাত্র আ’সামি দিহান বর্তমানে কা’রাগারে আছেন।
এদিকে, কলাবাগানে মা’রা যাওয়া ইংলিশ মিডিয়ামের শিক্ষার্থী আনুশকা নুর আমিনকে অশ্রুসিক্তে বিদায় জানিয়েছেন তার স্বজন ও প্রতিবেশীরা।
শুক্রবার (৮ জানুয়ারি) রাতে তার ম’রদে’হ গ্রামের বাড়িতে পৌঁছানোর পর লা’শ দেখেই কা’ন্নায় ভে’ঙে পড়েন তার আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীরা। শনিবার সকালে কুষ্টিয়া সদরের গোপালপুর কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়।
৭ জানুয়ারি দুপুরে রাজধানীর একটি বেস’রকারি হাসপাতালে মৃ’ত্যু হয় আনুশকার। এরপর সু’রতহাল প্রতিবেদন শেষে ম’য়নাত’দন্ত প্রতিবেদনের জন্য পাঠানো হয় তার লা’শ।
মে’য়েকে হা’রিয়ে পা’গলপ্রায় মা-বাবা। এ ঘ’টনায় দোষীদের দ্রু’ত বিচারের দাবি জানিয়েছেন সবাই।
এর আগে আনুশকার মৃ’ত্যুর পর বৃহস্পতিবারই ধর্ষণের পর হ’ত্যার অভিযোগ এনে মা’মলা করেন তার বাবা মো. আল আমিন।
এতে অ’ভিযুক্ত করা হয় দিহানকে। ওই মা’মলায় তাকে গ্রে’ফতার দেখিয়ে শুক্রবার আ’দালতে তোলে পু’লিশ। আ’দালতে দিহান স্বী’কারোক্তিমূ’লক জবানব’ন্দি দেয়। এরপর কা’রাগারে পাঠানো হয়।
গত বৃহস্পতিবার দুপুরে আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কলাবাগান থানায় ফোন করে জানায়, এক তরুণ এক কি’শোরীকে হাসপাতালে মৃ’ত অবস্থায় এনেছেন।
কি’শোরীর শ’রীর থেকে র’ক্ত বের হচ্ছে। কলাবাগান থানা পু’লিশ আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতাল গিয়ে দিহানকে আ’টক করে।
খবর পেয়ে তরুণটির তিন বন্ধু হাসপাতালে গেলে পু’লিশ তাদের আ’টক করে। এর আগে দিহান মেয়েটির মাকে ফোন করে জানান, আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতালে তার মেয়ে অ’চেতন অবস্থায় পড়ে আছে।