স’ন্তানকে কোলে নিয়ে গু’রুতর দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। যে ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ার ময়দানে আসা মাত্রই ভাই’রাল।জানা গিয়েছে, ইনি police constable। পাঁচ মাসের স’ন্তান রয়েছে তাঁর। কিন্তু কাজ থেকে বিরতি নেননি তিনি।
মাতৃত্বের ছুটি কাটিয়ে ৩ মা’র্চ কাজে যোগ দিয়েছেন তিনি।প্রিয়াঙ্কা জানিয়েছেন, “ আমা’র স’ন্তান সময়ের আগে জ’ন্মেছে। কিন্তু তাঁকে দেখাশোনার জন্য বাড়িতে কেউ নেই। আমা’র স্বা’মী এবং শ্বশুরবাড়ী মহে’ন্দ্রগড়ে থাকেন। চার দিন আগে আমি আমা’র ডিউটিতে যোগ দিয়েছি।
অনুরোধ করি, আমা’র বাড়ির কাছে আমাকে যেন ডিউটি দেওয়া হয়। আমা’র কাজ যেমন আমা’র কাছে প্রথম ঠিক তেমন আমি আমা’র স’ন্তানকেও উপেক্ষা করতে পারি না।
তাই আমি আমা’র স’ন্তানকে ট্র্যাফিক লাইনে নিয়ে গিয়েছিলাম।”অন্যদিকে, ট্রাফিকের উচ্চ কর্মক’র্তা মণীশ চৌধুরি বলেন, ” এই ঘ’টনা মেনে নেওয়া যায় না।
আমি তাঁর কাজের চা’প কমিয়ে দেওয়ার কথা বলছি”।আরও পড়ুনঃকণ্ঠশিল্পী সাবিনা ইয়াসমীন আর আ’গু’ন স’ম্প’র্কে খালা-ভাগনে। সাবিনার বড় বোন নীলুফার ইয়াসমীন মা’রা গেছেন ১৮ বছর হলো।
বড় বোন কণ্ঠশিল্পী নীলুফার ইয়াসমীনের মৃ’ত্যুবার্ষিকীতে এসে কণ্ঠশিল্পী আ’গু’নকে জড়িয়ে ধরে অঝোরে কাঁদলেন গানের ভূবনের আরেক কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমীন।
কা’ন্না ধরে রাখতে পারেননি আ’গু’নও। দুজনেই কাঁদলেন একসাথে। জানা যায়, মনোমালিন্যের কারণে প্রায় দুই দশক ধরে দেখা বা কথা হয়নি বোনের ছে’লে আ’গু’নের স’ঙ্গে সাবিনার।
এবার মায়ের মৃ’ত্যুবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে সেই খালার স’ঙ্গে দীর্ঘদিন পর দেখা। এক আবেগঘন পরিস্থিতির অবতারণা হলো এদিন।সাবিনা ইয়াসমীনের বড় বোন নীলুফার ইয়াসমীনের ছে’লে কণ্ঠশিল্পী আ’গু’ন। পারিবারিক কিছু সমস্যা থাকায় দীর্ঘ কয়েক বছর দেখা হয়নি খালা ভাগনের।
এছাড়া ক’রো’নার কারণে গেল দেড় বছর ধরে ঘর থেকে তেমন একটা বেরও হননি সাবিনা। তাই এতোবছর পর ভাগনেকে দেখে কেঁদে ফেললেন সাবিনা।
সেই সাথে খালাকে কাছে পেয়ে কাঁদলেন আ’গু’ন। দুজনের আবেগ স্প’র্শ করেছিল আশপাশের সবাইকে।সাবিনা ইয়াসমীন ও আ’গু’নের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলোর মতে,
দুই পরিবারের মধ্যে দূরত্ব শুরু হয় নীলুফার ইয়াসমীনের মৃ’ত্যুর পর থেকেই। ১০ বছরের মতো সময় ধরে তাদের মধ্যে যোগাযোগ নেই।ঘ’টনাটির বি’ষয়ে সাবিনা ইয়াসমীন বলেছেন, ‘অমন কিছুই না।
পারিবারিক ব্যস্ততার কারণে আমাদের অনেক বছর ধরে দেখা হয়নি। আসলে অনেক বছর ধরে দেখা নেই তো, তাই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়ি। তা ছাড়া ওই দিন নীলুফার আপার মৃ’ত্যুবার্ষিকী ছিল, সবকিছু মিলেই পরিবেশ-পরিস্থিতি এমনই ছিল যে চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি।
বছর ৬ হবে হয়তো আমাদের দেখা-সাক্ষাৎ হয় না। এটা দুজনের পেশাগত ব্যস্ততা কারণেই হয়নি। মনোমালিণ্যের কিছুই ঘটেনি।আ’গু’নের স’ঙ্গে কথা না হলেও ওর স্ত্রী’র স’ঙ্গে নিয়মিত কথা হতো।
তার কাছ থেকেই আ’গু’নের সব খবরাখবর পেতাম।গত ১০ মা’র্চ নীলুফার ইয়াসমীনের মৃ’ত্যুবার্ষিকী পালিত হয় ঢাকার উত্তরা ক্লাবে। ওই দিন সন্ধ্যায় এমন আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়। [বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের সংকলতি অংশ তুলে ধ’রা হয়েছে।