কুষ্টিয়ার পু’লিশ সুপার এসএম তানভীর আরাফাত বলেছেন, ‘এখন পর্যন্ত পাওয়া ত’থ্য মতে, কলেজ কমিটি নিয়ে বি’রোধে প্রতিপক্ষকে ফাঁ’সাতেই হয়তো এই ভাস্কর্য ভাঙা হয়েছে।
নৈ’শপ্র’হরীর বরাত দিয়ে পু’লিশ সুপার বলেন, গেলো বৃহস্পতিবার রাত ১১টা থেকে আ’সামিরা আড্ডার ছলে ঘ’টনাস্থলে অবস্থান করছিল। রাত পৌনে একটার দিকে তারা হা’তুড়ি দিয়ে ভাস্কর্যে তিনটি আ’ঘাত করে চলে যায়।
এসপি বলেন, এ ঘ’টনার পর জে’লার সব ভাস্কর্যস্থলে সিসি ক্যামেরা বসানো ছাড়াও নিরাপত্তা প্রহরী নিযুক্ত করা হয়েছে।
কয়া ইউনিয়নের কয়া মহাবিদ্যালয়ে ব্রিটিশবি’রোধী বিপ্লবী বাঘা যতীনের ভাস্কর্য ভাঙার ঘ’টনায় জ’ড়িত যুবলীগ নেতাসহ স্থানীয় তিনজনকে গ্রে’প্তার করেছে পু’লিশ।
গ্রে’প্তারকৃতরা হলেন, আনিছুর রহমান, সবুজ হোসেন ও হৃদয় আহম্মেদ।
আনিছুর রহমান কয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি। গতকাল শুক্রবার রাতে অ’ভিযান পরিচালনা করে কুমারখালীর বিভিন্ন জায়গা থেকে তাদেরকে গ্রে’প্তার করা হয়েছে।
গ্রে’প্তারের পর তাদেরকে কুষ্টিয়া পু’লিশ সুপারের কার্যালয়ে নেয়া হয়েছে।
পু’লিশ সুপার এসএম তানভীর আরাফাত বলেন, ভাস্কর্য ভাঙার অ’পকর্মের স’ঙ্গে সরাসরি জ’ড়িত তিনজনকে গ্রে’প্তার করা হয়েছে।
বাকিদেরও দ্রু’ত আইনের আওতায় আনা হবে। ঘ’টনার স’ঙ্গে মোট চারজন জ’ড়িত রয়েছে বলে গ্রে’প্তারকৃতরা স্বীকার করেছেন। অপরজনের নাম বাচ্চু। সে এখনও প’লাতক রয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার দিনগত রাত পৌনে একটার দিকে কুমারখালীর কয়া মহাবিদ্যালয়ের সামনে অবস্থিত ব্রিটিশবি’রোধী আন্দোলনের বিপ্লবী বাঘা যতীনের ভাস্কর্যে ভাং’চুর করা হয়।
কলেজের রাত্রীকালীন পাহারাদার খলিল মিয়া বলেন, ওই সময় তিনি দুটি মোটরসাইকেলে করে চারজনকে চলে যেতে দেখেন।
ঘ’টনার পর গেল রাতে বিশেষ ক্ষ’মতা আইনে মা’মলা করেছে কয়া মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ হারুনুর রশিদ।
এতে অ’জ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আ’সামি করা হয়। কুমারখালী থানার ভারপ্রা’প্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবর রহমান বলেন, অ’ভিযান অব্যাহত রয়েছে। অন্যদেরও দ্রু’ত গ্রে’প্তার করা হবে।